হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলায় ইজিবাইকের ভাড়া নিয়ে সংঘর্ষের ঘটনায় অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছেন। গুরুতর আহত অবস্থায় ৩০ জনকে বাহুবল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। মূলত মাত্র ৫ টাকার ভাড়া নিয়ে শুরু হওয়া বাগবিতণ্ডা ভয়াবহ সংঘর্ষে রূপ নেয় বলে জানা গেছে।
রোববার (৮ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত উপজেলার মৌচাক এলাকায় সাতপাড়িয়া ও কবিরপুর গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে এ সংঘর্ষ চলে। এতে মহাসড়কের পাশে থাকা প্রায় ৩০টি দোকানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। আনুমানিক এক কোটি টাকার সম্পদ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সংঘর্ষ চলাকালে মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, সকালে কবিরপুর গ্রামের এক যুবকের সঙ্গে সাতপাড়িয়া গ্রামের একজন ইজিবাইক চালকের ভাড়া নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়। গন্তব্যে পৌঁছানোর পর যাত্রী ১০ টাকা প্রদান করলে চালক ১৫ টাকা দাবি করেন। এ নিয়ে তর্কের একপর্যায়ে তাদের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। পরে উভয় গ্রামের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
সংঘর্ষ চলাকালে প্রতিপক্ষের লোকজন কবিরপুর গ্রামের প্রায় ৩০টি দোকানে আগুন দেয়। খবর পেয়ে হবিগঞ্জ থেকে অতিরিক্ত পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
বাহুবল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, “সংঘর্ষের পর পুলিশ ১০০ রাউন্ড টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।”
রোববার (৮ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত উপজেলার মৌচাক এলাকায় সাতপাড়িয়া ও কবিরপুর গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে এ সংঘর্ষ চলে। এতে মহাসড়কের পাশে থাকা প্রায় ৩০টি দোকানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। আনুমানিক এক কোটি টাকার সম্পদ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সংঘর্ষ চলাকালে মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, সকালে কবিরপুর গ্রামের এক যুবকের সঙ্গে সাতপাড়িয়া গ্রামের একজন ইজিবাইক চালকের ভাড়া নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়। গন্তব্যে পৌঁছানোর পর যাত্রী ১০ টাকা প্রদান করলে চালক ১৫ টাকা দাবি করেন। এ নিয়ে তর্কের একপর্যায়ে তাদের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। পরে উভয় গ্রামের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
সংঘর্ষ চলাকালে প্রতিপক্ষের লোকজন কবিরপুর গ্রামের প্রায় ৩০টি দোকানে আগুন দেয়। খবর পেয়ে হবিগঞ্জ থেকে অতিরিক্ত পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
বাহুবল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, “সংঘর্ষের পর পুলিশ ১০০ রাউন্ড টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।”